অর্থনীতি

পটিয়ার অর্থনীতি | Economy of Patiya


  শিল্প সংক্রান্ত তথ্যাবলী


  • এস. আলম. ষ্টীল
  • এস. আলম ভেজিটেবল
  • চেমন ইস্পাত
  • ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপ ইয়ার্ড
  • ডায়মন্ড সিমেন্ট
  • হক্কানী পেপার মিল
  • আম্মবীয়া নিটিং
  • বনফুল বিস্কুট ফেক্টরী
  • শাহ আমানত নিটিং
  • বিসিক শিল্প নগরী
  • গাউছিয়া পোলট্টি ফার্ম
  • জম জম মৎস্য খামার
  • আল্লাই সল্ট ক্রসিং


  • ব্যাংকিং খাত 


  • ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক
  • ইউনিয়ন ব্যাংক
  • এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক
  • বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক
  • ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ
  • সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক


  • এছাড়াও পটিয়া উপজেলার ইন্দ্রপুলে লবণ শিল্প কারখানা, বিসিক শিল্প নগরীতে বিভিন্ন শিল্প কারখানা, উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে পোলট্টি ও ডেইরী শিল্প, দুগ্ধ খামার গড়ে উঠেছে। মৎস্য উৎপাদন, ডেইরী, পোলট্টি ফার্ম, লবণ শিল্প এবং জাহাজ শিল্প এ উপজেলার সম্ভাবনাময় খাত। পটিয়া উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নে কর্নফুলী নদীর তীরে ওয়েস্টার্ন মেরিন শীপ ইয়ার্ড জাহাজ শিল্প প্রতিষ্ঠান আছে। এখানে মাঝারী ধরনের জাহাজ তৈরী করা হয়। বর্তমানে উক্ত শিল্পের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হচ্ছে। প্রধান প্রধান কৃষি ফসল: ধান, আলু, পান, শাকসবজি।

    পটিয়া বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী জনপদ। শিক্ষা-দীক্ষা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও নানা আন্দোলন সংগ্রামে এর রয়েছে গৌরবোজ্জ্বল অবস্থান। তাই সে স্মরণাতীত কাল থেকেই উপমহাদেশ জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে পটিয়ার খ্যাতি। শিক্ষা-সংস্কৃতি, রাজনীতি ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে এটি দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠায় পাকিস্তান আমলেই এটি মহকুমা (জেলা) শহরের স্বীকৃতি পায়।

    অতি প্রাচীনকালে এ এলাকায় ‘ভৈরব’ নামক উত্তাল তরঙ্গ সংকুল নদ থাকা এবং চক্রশালাস্থ রাজঘাটা সেই নদের উপকূলস্থ ঘাট হওয়া প্রাচীন কোন কোন পুস্তকে পাওয়া যায়। আবার রাজঘাটার কাছাকাছি ‘সওদাগর ভিটি’ নামে প্রসিদ্ধ কতেক পতিত স্থান আছে। যুগ যুগ ধরে লোকমুখে এটি সওদাগর ভিটি হিসেবেই পরিচিত। কিন্তু কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারে না, কে সে সওদাগর? তার নিকটে একটি পুরাতন পুষ্করিণী আছে। সেই পুষ্করিণী খনন করতে গিয়ে তৎকালে তলিয়ে যাওয়া কোন এক জাহাজের মাস্তল ও অন্যান্য নমুনা পাওয়া গিয়েছিল বলে স্থানীয় প্রবীণ লোকেরা জানান। সেকালে ঐ ‘ভৈরব’ নদের জলে যে নানা বাণিজ্য জাহাজ ভাসত এবং রাজঘাটা যে জাহাজ নোঙর করার স্থান বা ঘাট ছিল, এ ব্যাপারে অনেকেরই নিশ্চিত। কারো কারো মতে তৎকালে চাঁদ সওদাগর যে উপনদী দিয়ে বাণিজ্য উপলক্ষ্যে এ এলাকায় গমনাগমন করতেন সেটি পরবর্তীকালে চাঁদখালী নামকরণ হয়েছে।

    তাছাড়া সেকালে আরকানিয়া আরবীয় বণিকদের ‘কোলা’ বলত। ফলে আরবীয় বণিকেরা চট্টগ্রামে বাণিজ্য উপলক্ষে এসে পটিয়ার যে স্থানে উপনিবেশ স্থাপন করলো সেটি কোলগাঁও নামে অভিহিত হয়। চট্টগ্রাম ছিল অতি প্রাচীন বন্দর। ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও চট্টগ্রামের গুরুত্ব অতি প্রাচীন। আর সেকালে মজবুত কাঠের তৈরী সমুদ্রযান তথা জাহাজ-ই ছিল পরিবহন ব্যবসার অন্যতম মাধ্যম। চট্টগ্রামের তৈরী জাহাজ ভারত মহাসাগরের বিভিন্ন দ্বীপ, চীন দেশ, ব্রহ্মদেশ, মালদ্বীপ, লাক্ষাদ্বীপ, আন্দামান, জাভা-সুমাত্রাসহ সুদূর মিশর দেশেও নোঙর করতো। সেকালে শতাধিক জাহাজের মালিক ছিল চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা। অনেকে জাহাজ ব্যবসায়ও খ্যাতি লাভ করেছিল। পরবর্তীকালে (ব্রিটিশ পিরিয়ড) এ জাহাজ ব্যবসার উত্তরাধিকার হয়ে সে ঐতিহ্য ধরে রেখেছিলেন চট্টগ্রামের এয়াকুব আলী দোভাষ, আবদুর রহমান দোভাষ, আবদুল হক দোভাষ ও দৌলতপুরের আবদুল বারী চৌধুরী। আবদুল বারী চৌধুরী রেঙ্গুনে ব্যবসা বাণিজ্য করে বিশাল ধন সম্পদ গড়ে তুলেছিলেন এবং ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে চট্টগ্রামে ‘বেঙ্গল-বার্মা’ ষ্টীম নেভিগেশন কোম্পানী’ প্রতিষ্ঠা করেন। পরে আবদুল জলিল চৌধুরী এ ঐতিহ্য অনুসরণ করে জাহাজ নির্মাণ প্রতিষ্ঠান ‘বেগম ডক ইয়ার্ড’ প্রতিষ্ঠা করেন। সে ধারাবাহিকতায় এখন পটিয়ার কোলাগাঁও-এ প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক মানের জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ‘ওয়েষ্টার্ন মেরিণ শিপ ইয়ার্ড’, ‘কর্ণফুলী শিপ ইয়ার্ড’ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রেখে চলেছে। বর্তমানে ২০১০সালের শেষের দিকে গড়ে ওঠা “শিকলবাহা বিদ্যুৎ কেন্দ্র” দেশের অর্থনীতিতে প্রায় ১৫০মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিয়ে দেশের বিদ্যুৎ ভান্ডারকে আলোকিত করেছে। সেকালে কোন রকম ট্রেন বা যান যোগাযোগের ব্যবস্থাই ছিল না। বিস্তীর্ণ এলাকা ছিল সমুদ্র বা নদীগর্ভে নিমজ্জিত এবং পরে চরে পরিণত হয়ে বসতির পত্তন হয়েছে। বেশ কিছু গ্রাম্য নাম তা-ই প্রমাণ করে। ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে ‘আসাম বেঙ্গল রেলওয়ে’ কালুরঘাট রেল সেতুটি নির্মাণ করে। পরবর্তীতে ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দের ৪ জুন রেল সেতুটি খুলে দিয়ে চট্টগ্রাম-দোজাহারী পর্যন্ত ৪৭ কিলোমিটার রেলপথের সূচনা করেন। ট্রেন চলাচলের ব্যবস্থা হলে পটিয়ার গুরুত্ব ব্যাপকভাবে বেড়ে যায়। প্রসার ঘটতে থাকে ব্যবসা-বাণিজ্যের। গত শতকের মাঝামাঝি কাল অবধি চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত সড়কটি পিচঢালা হয়নি। তাই শহর থেকে দোজাহারী পর্যন্ত লোকজন প্রধানত ট্রেনেই চলাচল করত। তখন এ এলাকায় যোগাযোগের জন্য মটরগাড়ী কিংবা রিক্সা সাইকেল কিছুই ছিল না। পাল্কি, ঘোড়ার গাড়ী, গরুর গাড়ী ও নৌকা এসব বাহন হিসেবে ব্যবহৃত হতো। ছিল না বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। আজকের এ ভৌত অবকাঠামোর অনেক কিছুই ছিল না। ছিল সম্পূর্ণ গ্রামীণ পরিবেশ। ইন্দ্রপুল চাঁনখালী খালের তীরে অবস্থিত ছোট-খাট একটি বন্দরের মতো ছিল। এ এলাকার লবণ শিল্প গড়ে ওঠার আগে জমজমাট গাছের ব্যবসা ছিল। পটিয়ার শ্রেষ্ঠ সব কাঠ ব্যবসায়ীদের ঐ জায়গায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছিল। তখন স’মিল ছিল না। কথিত আছে ঐ এলাকার লবণ শিল্পের জন্য বেশ খ্যাতি অর্জন করে। গত শতাব্দীর পঞ্চাশ দশকের গোড়ার দিকে মরহুম হাজী চুন্নু মিয়া সওদাগর এই ইন্দ্রপুলে প্রথম যাঁতাকল স্থাপন করে এখানে লবন শোধন প্রক্রিয়া শুরু করেন। পরে দু-এক বছরের মধ্যে আরো বার/তেরটি যাঁতাকল স্থাপিত হয়। ইন্দ্রপুল প্রথম লবন গুদাম তৈরী করেন আল্লাই গ্রামের মরহুম কাজী জামালউদ্দীন ও মরহুম নুরুল হক। ষাটের দশকে চট্টগ্রামের মাদারবাড়ী এলাকার জনৈক লালমিয়া সওদাগর ইন্দ্রপুলে এবং ঢাকার জনৈক সফদর আলী সওদাগর দোহাজারীতে আধুনিক লবণ শোধন মিল স্থাপন করে নব দিগন্তের সূচনা করেন। এ থেকে বর্তমান পর্যন্ত ইন্দ্রপুল শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠেছে আধুনিক লবণ শোধনাগার সমেত প্রায় ৩৮টি লবণ ছিল। যা দেশের প্রায় পঞ্চাশ শতাংশ লবণের চাহিদা মেটায়। এই ইন্দ্রপুল চাঁনখালী খালের তীরে অবস্থিত বলেই এটি একটি ছোট-খাট বন্দরে রূপ নেয়। ব্রিটিশ পিরিয়ডের অনেক আগে থেকে এর পার্শ্ববর্তী কাগজী পাড়ায় উৎপাদিত হাতে তৈরী কাগজ দেশব্যাপী প্রসিদ্ধ ছিল। পটিয়ার আল্লাই গ্রামই ছিল এ হাতে তৈরী কাগজ শিল্পের প্রধান কেন্দ্র। এখানকার উৎপাদিত কাগজ সারা দেশে সাধারণত হরিতালী কাগজ নামে বেশ পরিচিত ছিল। এ কাগজ উৎপাদিত করে গ্রামের প্রায় সব পরিবার জীবিকা নির্বাহ করতো। ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী চট্টগ্রামের দেওয়ানী শাসনের কর্তৃত্ব লাভের পর একই গ্রামের শেখ আমান আলী চৌধুরীকে কোম্পানীর চাহিদা মতো কাগজ সরবরাহের জন্য ঠিকাদার নিযুক্ত করেছিলেন। ১৭৯৩ খ্রিস্টাব্দে কোম্পানী তাকে কাগজ সরবরাহের পুরষ্কার স্বরূপ ‘কাগজী মহাল’ নামে একটি তরফ দিয়েছিলেন। তালতলা চৌকি এলাকায় ওয়াইজ উদ্দিন সওদাগরের মুদির দোকান, মুন্সেফ বাজারে মহাজনের দোকান, পুরান থানা হাটে বংশী মহাজনের দোকান বেশ প্রসিদ্ধ ছিল। স্টেশন রোডে নোয়াব আলী সওদাগরের একটি বেকারী শপ ছিল। সেখানে বিস্কুট, কেক ও রুটি তৈরী হতো। পরবর্তীতে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির সাথে সাথে হাট-বাজার, বাসষ্ট্যান্ডসহ জনবহুল এলাকাগুলোতে চাহিদার ভিত্তিতে নানা পণ্যের দোকান গড়ে উঠতে থাকে।

    স্মরনাতীত কাল থেকে যোগাযোগ সুবিধার কারণে পটিয়া দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাণিজ্যিক কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আসছিল। দক্ষিণ চট্টগ্রামের অন্যান্য থানার সাথে পটিয়ার এবং পটিয়া থেকে চট্টগ্রাম তথা অন্যত্র যোগাযোগের জন্য ব্রিটিশ আমলের শেষ পর্যায়ে ট্রেন, নৌ, মোটরযান যোগাযোগ তিনটি মাধ্যমেই অত্যন্ত সুবিধাজনক হয়ে উঠে। ফলে এলাকাটি একটি অন্যতম ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে রূপলাভ করেছে। পটিয়ার ব্যবসা-বাণিজ্যের মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হচ্ছে কাপড়, লবণ, আটা, ময়দা, ধানের কল, স’মিল, হোটেল, ইঞ্জিনিয়ারিং কারখানা, পোল্ট্রি, ডেইরীসহ ছোট খাট পণ্যের দোকান। এখানকার দোকানীরা চট্টগ্রাম ও ঢাকা থেকে তাদের পণ্য সামগ্রী সংগ্রহ করে।

    পটিয়াতে বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা থাকলেও জামানতের কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা সহজ শর্তে ঋণ পায় না। যুগে যুগে শিল্পায়নই হচ্ছে বেকার সমস্যা সমাধান ও দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। পটিয়া বিসিক শিল্প নগরী বেকার সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। এখানে কয়েকটি কারখানা, যেমন- টেক্সটাইল, বিস্কুট মিল, পাখা নির্মাণ কারখানা, ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ, প্যাকেট মসলার কারখানা ইত্যাদি রয়েছে। এগুলো দেশীয় বাজারে বিক্রির জন্য তৈরী করা হয়। এখানকার সুখ্যাত পণ্যের মধ্যে সাইলেক্স বিস্কুট কোম্পানীর বিস্কুট সারা দেশে সরবরাহ করা হয়ে থাকে। সম্প্রতি পশ্চিম পটিয়া তথা শিকলবাহা ও চরপাথরঘাটা ইউনিয়নের মইজ্জ্যার টেক এলাকায় গড়ে উঠেছে বিশাল আকৃতির শিল্পজোন। হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের মিলিটারী পুল সংলগ্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে অপর এক শিল্প জোন। পাক আমল থেকে এ পর্যন্ত ষ্টেশন রোড, শহীদ সবুর রোড ছাড়াও থানার মোড়, মুন্সেফবাজার, আমজুর হাট, শাহগদী মার্কেট, মনসার টেক, বোর্ড বাজার, শান্তিরহাট, কলেজ বাজার, বাস ষ্ট্যান্ড, কমলমুন্সির হাট ইত্যাদি এলাকা পণ্য বিপণন কেন্দ্র হিসেবে জমজমাট হয়ে উঠেছে। পটিয়া সদরে গড়ে উঠেছে বেশ ক’টি শপিং কমপ্লেক্স। ব্রিটিশ পিরিয়ড থেকে এ পর্যন্ত পটিয়ার যেসব সমস্ত ব্যক্তি ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্পে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন তারা হলেন, জয়রাম মহাজন, অশ্বিনী মহাজন (পটিয়া সদর), গোপাল মহাজন (পটিয়া সদর), কাসেম জুট মিলের স্বত্ত্বাধিকারী আলহাজ্ব এম এ কাশেম, নুর আহমদ সওদাগর (পটিয়া সদর), হাজী নুরুজ্জমান সওদাগর (খরনা), হাজী ফজল আহমদ ইন্জিনিয়ার (শোভনদন্ডী), হাজী ফজল আহমদ (কোলাগাঁও), মতি সওদাগর (পটিয়া সদর), সোনা মিয়া সওদাগর (পটিয়া), হাফেজ আহমদ সওদাগর (পটিয়া সদর), আমজু মিয়া সওদাগর (পটিয়া সদর), আবদুল জলিল সওদাগর (ডেঙ্গাপাড়া), হাজী আবদুস ছমদ সওদাগর (পটিয়া সদর), হাজী নুরুল হক (পটিয়া সদর), হাজী আবদুল হক (পটিয়া সদর), হাজী ছালেহ আহমদ সওদাগর (হুলাইন), সম্ভু চৌধুরী, মণীন্দ্র (হাইদগাঁও), স্বদেশ দাশ (ধলঘাট), সদানন্দ ঘোষ (গৈড়লা), আবদুল জলিল চৌধুরী (শিকলবাহা), এমদাদ খান সওদাগর (পটিয়া সদর), আজিজ সওদাগর (পটিয়া সদর), কামালউদ্দিন কোম্পানী (পটিয়া সদর), জামালউদ্দিন কোম্পানী (পটিয়া সদর), সূফী নুরুল্লাহ (পটিয়া সদর), হাজী নবী সওদাগর (ভাটিখাইন), হাজী সরু মিয়া সওদাগর (ছনহরা), কৃষ্ণ দাশ, ননী ধর, মণীন্দ্র লাল ভট্টাচার্য (গৈড়লা), সূর্য্য মহাজন (পটিয়া সদর), মদন হাজী (শিকলবাহা), আহম্মদ নূর সওদাগর (পটিয়া সদর), হাজী গোলাম রহমান সওদাগর (পটিয়া), আলী সওদাগর (হাইদগাঁও), আনু মিয়া চৌধুরী (শিকলবাহা), কবির আহমদ সওদাগর (পটিয়া সদর), নজির আহম্মদ সওদাগর (পটিয়া সদর), আলহাজ্ব আবু ছিদ্দিক চৌধুরী (চরকানাই), আহমদ মিয়া সওদাগর (ডেঙ্গাপাড়া), বাবু গৌরাঙ্গ মোহন সিকদার, আমিন শরীফ সওদাগর, আহমদুল হক সওদাগর (খরনা), আবদুল হক (আল্লাই), হাজী নুরুল হক সওদাগর (ভাটিখাইন), শাহনেওয়াজ চৌধুরী মন্টু (প্রয়াত এমপি, হুলাইন)। এছাড়া বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে যারা অবদান রেখে চলেছে- আলহাজ্ব খলিলুর রহমান (কেডিএস গ্রুপ), মোহাম্মদ আবু তৈয়ব (টিকে গ্রুপ), আলহাজ্ব মোহাম্মদ আবুল কালাম (টিকে গ্রুপ), সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম গ্রুপ), আকতার হোসেন ফিরোজ (ইউনাইটেড গ্রুপ), আবুল বশর চৌধুরী (মাসুদ এন্ড ব্রাদার্স), সাইফুল আলম মাসুদ (মাসুদ ফিস প্রসেসিং), হারুনুর রশিদ (এইচ আর গ্রুপ), আলহাজ্ব মীর আহমদ সওদাগর (মীর গ্রুপ), লায়ন আজিম আলী (ডায়মন্ড সিমেন্ট), সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (সাবেক এমপি), মোহাম্মদ নাছির (বিজিএমইএ পরিচালক), এয়াকুব আলী (এয়াকুব গ্রুপ), আলহাজ্ব নুরুন্নাহার চৌধুরী, হাজী আবদুল মালেক, এম এ মালেক, আলহাজ্ব ইউসুফ চৌধুরী, আলহাজ্ব আহমদ শফি, আলহাজ্ব মোহাম্মদ শফি, আলহাজ্ব আবদুল মোতালেব চৌধুরী, লোকমান হাকীম, এম এ জাফর, হাজী সামশুল আলম চৌধুরী, নুর মোহাম্মদ চৌধুরী, মোহাম্মদ ইসহাক চৌধুরী, আলহাজ্ব ইদ্রিস মিয়া (পটিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান), আলহাজ্ব মোহাম্মদ সেলিম নবী, অধ্যাপক মোহাম্মদ হারুন রশিদ, নুরুল কাইয়ুম খান, আলহাজ্ব সোলতান আহম্মদ, অজিত রঞ্জন বড়ুয়া, প্রদীপ বড়ুয়া, সুধীর কুমার পালিত, আবু মুছা, শহীদুল ইসলাম, মিহির কানুনগো, মোহাম্মদ এনামূল হক, আবদুল ওয়াদুদ, তুষিত বড়ুয়া, দেশপ্রিয় বড়ুয়া, স্বপন কান্তি বড়ুয়া, রঞ্জিত কুমার চৌধুরী, তারাপদ মজুমদার, আবু মোহাম্মদ প্রমুখ।

    Updated on 01 NOV 2017




    পটিয়া সম্পর্কে আরও জানতে




    পটিয়া সম্পর্কে আরো জানতে ও জানাতেআমাদের ফেসবুক পেজের সাথেই থাকুন

    আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ইমেইলে (contact@voiceofpatiya.com) ফেসবুক মেসেঞ্জার (https://m.me/VoiceofPatiyaFans / https://m.me/VoiceofPatiyaOfficial) ঠিকানায়।

    0 comments so far,add yours

    ~ মন্তব্য নীতিমালা ~

    • আমাদের প্ল্যাটফর্মে মন্তব্য, আলোচনা, সমালোচনা বজায় রাখার জন্য আমরা একটি নীতিমালা তৈরি করেছি। আমরা আশা করি যে, কোন মন্তব্য পোস্ট করার সময় আপনারা তার অনুসরণ করবেন। ভয়েস অব পটিয়া কর্তৃপক্ষ ভিজিটর কর্তৃক নির্দেশিকা লঙ্ঘন করে এমন মন্তব্যগুলো মুছে ফেলার অধিকার সংরক্ষণ করে।

    • জাতি, ধর্ম, বর্ণ, বয়স, লিঙ্গ, চেহারা বা অক্ষমতার ভিত্তিতে কোনো ব্যক্তি, কোন গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের প্রতি আপত্তিকর বা আক্রমণ করে এমন ভাষায় মন্তব্য করা যাবে না।

    • আলোচনার বিষয়ের সাথে সম্পর্ক নেই এমন কোন মন্তব্য পোস্ট করা যাবে না। কিছু বিষয় বিস্তৃত হিসাবে গণ্য করা যেতে পারে, তবে আলোচনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে পারে এমন কোনো বিষয় ভয়েস অব পটিয়া কর্তৃক অনুমোদন করা হবে না।

    • কোনো পক্ষকে আইনি ঝামেলায় ফেলতে পারে এমন মন্তব্য করা যাবে না।

    • বাণিজ্যিক প্রকৃতির কিংবা বিজ্ঞাপনীয় উপাদান/লিঙ্ক রয়েছে এমন মন্তব্য পোস্ট করা যাবে না।

    • যেসব মন্তব্য স্প্যামিং বলে মনে হচ্ছে এবং একাধিক পোস্ট জুড়ে অভিন্ন মন্তব্য পোস্ট করছে সেগুলো মুছে ফেলা হবে।

    • ঘৃণাত্মক, সহিংসতার প্ররোচনা দেয় অথবা ধর্মকে আক্রমণ করে এমন কোন মন্তব্য করা যাবে না।